চার্জে দিয়ে মোবাইল ব্যবহার করা থেকে সাবধান! বিস্ফোরণ ঘটতে পারে যে কোন সময়


মোবাইলে গেম খেলতে ব্যস্ত ছিল সাত বছরের বাচ্চাটি। হঠাৎই মোবাইল ফোনে বিস্ফোরণ হয়। কিছু বুঝে ওঠার আগেই বিস্ফোরণে বাচ্চাটির ডান হাতের পাঁচটি আঙুলই উড়ে যায়। ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার সকালে মধ্যপ্রদেশের ভোপালে বিলাপুর গ্রামে।
সূত্রের খবর, অজয় নামের আহত সাত বছরের বাচ্চাটি আজ সকালে তার বাবা হরিপ্রসাদের মোবাইল নিয়ে খেলছিল। সেই সময় মোবাইলটি চার্জে বসানো ছিল। চার্জে বসানো থাকা অবস্থায় ফেটে যায় মোবাইলটি। এখনও পর্যন্ত এই ঘটনায় কোনও মামলা রুজু করা হয়নি। তবে শীঘ্রই মামলা দায়ের করা হবে, জানানো হয়েছে সূত্রের তরফে।

আপনার প্রিয় স্মার্টফোনটিকে ঠাণ্ডা রাখবেন কিভাবে জেনে নিন ।

মোবাইলে গেমস খেলা কিংবা ইন্টারনেট ব্যবহার। এমনকি বেশ কিছুক্ষণ কথা বললেই গরম হয়ে যাচ্ছে ফোন। আর গরম হওয়া মানেই সাধের ফোনটি হঠাৎ হ্যাং হয়ে যাওয়া। কিছু কিছু সময়ে ফোনে চার্জ দেওয়ার সময়েও হ্যান্ডসেটটি গরম হয়ে যেতে পারে। কিন্তু কি কারণে ফোন গরম হয়?
দুর্বল নেটওয়ার্ক : স্মার্টফোন মানেই প্রচুর পরিমাণে ইন্টারনেটের ব্যবহার। কিন্তু এই ইন্টারনেট ব্যবহারের সময় সব জায়গায় সমান সিগন্যাল পাওয়া না। যেখানে সিগন্যাল দুর্বল হয় সেখানে ফোনকে নেটওয়ার্ক পেতে বেশি কসরত করতে হয়। ফলে সহজেই ফোন গরম হয়ে যায়।
প্রসেসর: প্রসেসরই হল ফোনের সবকিছু। স্মার্টফোনটি চালু রাখতে সবসময় চলতে থাকে প্রসেসর। প্রসেসর চলাকালীন তার ভেতরের ইলেক্ট্রনগুলোয় তাপ উৎপন্ন হয়। ফোন ব্যবহার না করলে সেই তাপ কম হয়। কিন্তু ফোন ব্যবহার করলে সেই তাপ বেশি উৎপন্ন হয়, আর তখন গরম ফোনের বডিতে অনুভূত হয়। আর তাপ বেশি তৈরি হয় একটানা ডাউনলোড করলে।
ব্যাটারি: যত দিন যাচ্ছে স্লিম হচ্ছে স্মার্টফোন। কিন্তু সেই তুলনায় উন্নত হচ্ছে না ব্যাটারি। ফলে ফোন চার্জ দেওয়ার সময় বা একটানা ব্যবহার হলে বেশি গরম হয়ে যাচ্ছে ব্যাটারি। সেই উষ্ণতা অনুভূত হচ্ছে ফোন বডিতেও।

কখন বুঝবেন ফোন বেশি গরম হচ্ছে?
কম বেশি সব স্মার্টফোনই গরম হয়। আর গরম হওয়া মানেই বিপদ নয়। স্বাভাবিকভাবে সব ফোনই কাজ করার সময় ৩৫-৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস গরম হয়। কিন্তু যদি স্ট্যান্ড বাই মোডেও ফোন এইরকম গরম হতে থাকে তবে বুঝতে হবে ফোনে কিছু সমস্যা হচ্ছে।
মুক্তির উপায়
ফোন গরম হচ্ছে মানেই ফোন আর ব্যবহার করা যাবে না এমনটা মোটেই নয়। ফোন যাতে গরম না হয় সেই উপায়টা খুঁজতে হবে।
প্রথমত নিয়মিত আপডেট করতে হবে অ্যাপস। বেশি পুরনো ভার্সন ব্যবহার করলে তা ফোনে উত্তাপ বাড়ায়।
দ্বিতীয়ত, বেশির ভাগ সময়ই আমরা খেয়াল করি না ব্যাগগ্রাউণ্ডে কোনো অ্যাপলিকেশন চলছে কিনা। সবসময় ব্যাগগ্রাউণ্ডের অ্যাপলিকেশন বন্ধ রাখতে হবে।
তৃতীয়ত, খেয়াল রাখতে হবে ডাউনলোডের সময় যেন ফোনে পর্যাপ্ত চার্জ থাকে। কম চার্জে ডাউনলোড করলে ব্যাটারির ওপর চাপ পড়ে এবং ফোন গরম হয়ে যায়। র‍্যাম ও ক্যাশ মেমোরি পরিষ্কার রাখতে হবে। এছাড়াও গরম শুষে নিতে পারে এমন কভার লাগালে অনেকটা এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। প্রয়োজন ছাড়া ওয়াইফাই ব্যবহার না করা।

মেমোরি নষ্ট? কোন চিন্তা নেই দেখে নিন কিভাবে নষ্ট মেমরি ঠিক করা যায় ।

বর্তমান তথ্যপ্রযুক্তির যুগে মেমরি কার্ড একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এটার মধ্যে আপনি রাখতে পারেন গুরুত্বপূর্ণ সব ডাটা। এছাড়াও জীবনের সৃত্মি চিহ্নিত কিছু ছবি আমরা আমদের মোবাইলের মেমরি কার্ডের মধ্যেই রাখি। তথ্য আদান প্রদান করার সময় ফোনের মেমোরি কার্ড হঠাৎ.খুলে নেওয়া হলে বা কোনো ভাবে সংযোগ বিছিন্ন হলে সেটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে অকেজো হয়ে যায়। ফলে আপনি পরেন মহাবিপাকে।
অবশেষে আপনার প্রয়োজনীয় কিছু ডকুমেন্ট হারিয়ে আপনি হতাশায় ভোগেন। নানান ভাবে এমন অকেজো মেমোরি কার্ড সচল করা গেলেও সম্পূর্ণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত অথবা বাহ্যিকভাবে নষ্ট মেমরি কার্ডকে ঠিক করা কঠিন। তারপও আধুনিক কম্পউটারের যুগে সবই সম্ভব। এবার আপনাদের জানাবো কিভাবে নষ্ট মেররি কার্ড ঠিক করবেন।

ডেটা রিকভারি সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে:
মেমোরি কার্ডের তথ্য দেখা যাচ্ছে, কিন্তু সেটি ব্যবহার করা যাচ্ছে না। এ ক্ষেত্রে ডেটা উপস্থিত থাকে কিন্তু কম্পিউটার বা অন্য যন্ত্র সেটিকে পড়তে (রিড) পারে না। এক্ষেত্রে সবাই ভাবে যে মেমোরি কার্ডটি বোধহয় নষ্ট হয়ে গেছে। কিন্তু না, এমন অবস্থা থেকেরিকভারি সফটওয়্যার মেমোরি কার্ডটাকে ফিরিয়ে আনতে পারে।
আর এ জন্য যা করতে হবে আপনাকে:
প্রথমে কার্ড রিডারে মেমোরি কার্ড ঢুকিয়ে নিয়ে কম্পিউটারে সংযোগ দিন। খেয়াল রাখুন, মেমোরি কার্ড ফাইল এক্সপ্লোরারে বা হার্ড ড্রাইভের অন্যান্য ডিস্কের মতো দেখালে এটিতে প্রবেশ করা যাবে না, কিন্তু ফাইল সিস্টেম ঠিক আছে। এবার য়াপনার উইন্ডোজ এর স্টার্ট মেন্যুতে গিয়ে cmd লিখুন। এতে আপনার স্টার্ট মেন্যুর উপর দিকে কমান্ড প্রম্পট(cmd) দেখা যাবে। এখন এর ওপর ডান বোতাম চেপে Run asadministratorনির্বাচন করে সেটি খুলুন। কমান্ড
প্রম্পট চালু হলে এখানে chkdskmr লিখে enter ক্লিক করুন। এখানে m হচ্ছে মেমোরি কার্ডের ড্রাইভ ।
কম্পিউটারে কার্ডের ড্রাইভ লেটার যে টি দেখাবে সেটি এখানে লিখে চেক ডিস্কের কাজটি সম্পন্ন হতে দিন।
এখানেconvertlostchainsto filesবার্তা এলে y চাপুন। এ ক্ষেত্রে ফাইল কাঠামো ঠিক থাকলে কার্ডের তথ্য আবার ব্যবহার করা যাবে। মেমোরি কার্ড যদিinvalid filesystemদেখায় তাহলে সেটির ড্রাইভের ডান ক্লিক করেFormat-এ ক্লিক করুন।File systemথেকেFATনির্বাচন করে Quick format-এর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে Format-এ ক্লিক করুন। ফরম্যাট সম্পন্ন হলে মেমোরি কার্ডের তথ্য হারালেও কার্ড নষ্ট হবে না। ( সূত্র-ওয়েবসাইট)

অনলাইনে আয় করতে চান? আগে দেখে নিন অনলাইনে আয় সম্পর্কে আমাদের কিছু…

ইন্টারনেট ব্যবহার করে অর্থ উপার্জন বর্তমানে অত্যন্ত আলোচিত বিষয়।ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে প্রায় সবাই ই চায় ইন্টারনেট থেকে আয় করতে। বিভিন্ন সুত্র থেকে যারা এ বিষয়ে খোঁজখবর নিচ্ছেন তারা প্রায়ই কিছু ভুল ধারনার শিকার হন।  একাজে হাত দেয়ার আগে ভুল ধারনাগুলি সম্পর্কে জেনে নিন।

খুব সহজেবিনা পরিশ্রমে ইন্টারনেটে আয় করা যায়
এটা সবচেয়ে বড় ভুল ধারনা। আপনি আশা করছেন একজন চাকুরীজীবী কিংবা ব্যবসায়ীর থেকে বেশি আয় করবেন অথচ পরিশ্রম করবেন না এটা বাস্তবসম্মত হতে পারে না। ইন্টারনেটে যে পদ্ধতিতেই আয় করুন না কেন, আপনাকে যথেস্ট সময় এবং মেধা ব্যয় করতে হবে।
ইন্টারনেটে আয় করা সকলের পক্ষে সম্ভব না
এটা আরেকটা বড় ভুল ধারনা। ইন্টারনেটে কাজ বলতে যেমন দক্ষ প্রোগ্রামিং বুঝায় তেমনি তুলনামুলক সহজ গ্রাফিক ডিজাইন বুঝায়, কিংবা আরো সহজ ডাটা এন্ট্রি বুঝায়। যে কোন শিক্ষিত মানুষের পক্ষে মানানসই কাজ খুঁজে নেয়া সম্ভব। তবে একথা অবশ্যই ঠিক, দক্ষতা যত বেশি আয়ের সুযোগ তত বেশি। দক্ষতা যেহেতু বাড়ানো যায় সেহেতু সুযোগও বাড়ানো যায়।
পেইডটুক্লি (PTCসহজে আয়ের কার্যকর পদ্ধতি 
 পিটিসি হচ্ছে কোন ওয়েবসাইটে গিয়ে নির্দিষ্ট লিংকে ক্লিক করবেন আর আপনার নামে টাকা জমা হবে। বিষয়টি সত্যি। তবে যতটা প্রচার করা হয় ততটা না। আপনি কতগুলি ক্লিক করার সুযোগ পাবেন সেটা নির্দিষ্ট করে দেয়া হয়। কাজ করে টাকা না পাওয়ার অভিযোগও রয়েছে।
ইন্টারনেটে আয় করতে নিজের খরচে ওয়েবসাইট তৈরী করতে হয়
একেবারে বিনামুল্যে ওয়েবসাইট তৈরী করা যায় টেস্ট এর জন্য। কাজেই ওয়েবসাইট তৈরী, ডোমেন কিংবা হোষ্টিং এর খরচ ছাড়াই সব কাজ করা সম্ভব। তবে নিজস্ব ডোমেন-হোষ্টিং সবসময়ই ভালো।
ক্রেডিট কার্ড বা পেপা একাউন্ট নেইফলে একাজ সম্ভব না 

কিছুটা সত্যি। ক্রেডিট কার্ড থাকলে কাজের সুবিধা হয়, পেপাল একাউন্ট থাকলেও সুবিধা হয়। তারপরও মানুষ কাজ করছে এগুলি ছাড়াই। অন্য যে পদ্ধতিগুলি রয়েছে সেগুলি ব্যবহার করে কাজ করা সম্ভব।

অনেকগুলি সাইটে অনেকগুলি এডসেন্স ব্যবহার করলে আয় বেশি
এডসেন্সে লাভ দেখে অনেকেই একাধিক এডসেন্স একাউন্ট ব্যবহারে আগ্রহি হন। এটা ভুল পথ। গুগল কোনএকসময় সেটা ধরে ফেলবে এবং সবগুলি একাউন্ট বন্ধ করে দেবে।

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEOসফটওয়্যার ব্যবহার করলে দ্রুত আয় বাড়ে
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের জন্য সফটওয়্যার ব্যবহার করলে অবশ্যই সাইটের পরিচিতি বাড়ে কিন্তু এডসেন্সকে টার্গেট করে যদি সেটা করেন তাহলে গুগল সেটা পছন্দ করে না। গুগল এমন সাইটে লাভজনক এডসেন্স বিজ্ঞাপন দেয় সেখানে ভিজিটর নিজে আগ্রহি হয়ে যায়। ফলে কোন সাইটে প্রতি ক্লিকে পাওয়া যায় কয়েক সেন্ট, কোন সাইটে কয়েক ডলার।
ইন্টারনেটে আয়ের জন্য কোন খরচ নেই
বিনামুল্যের সবসময়ই কিছু খারাপ দিক থাকে। ভাল হোষ্টিং, প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার, প্রচারের জন্য এডওয়ার্ডস বিজ্ঞাপন সবকিছুই ভাল আয়ের সহায়ক।
ইন্টারনেটে আয়ের ক্ষেত্রে ভৌগলিক সীমারেখা নেই
অনেক সেবার ক্ষেত্রেই অনেক দেশে সীমাবদ্ধতা রয়েছে। বাংলাদেশে যেমন পেপাল ব্যবহার করা যায় না, ক্লিক ব্যাংকে একাউন্ট খোলা যায় না, কোন কোন সাইটে ঢোকা যায় না ইত্যাদি। কোন সেবা কোনদেশে প্রযোজ্য আগে জেনে নেয়াই ভাল।
ইন্টারনেটে কিভাবে কাজ করতে হয় শেখার জন্য কোর্স করা প্রয়োজন
আপনি যখন আয় করতে চান ইন্টারনেট ব্যবহার করে, তখন শেখার জন্যও ইন্টারনেট সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন জায়গা। যে বিষয়ই জানতে চান না কেন, ইন্টারনেট সার্চ করলে তথ্য পাওয়া যাবে। বিভিন্ন ওয়েবসাইটের সদস্য হোন, ফোরামে যোগ দিন, সেখানকার বক্তব্যগুলি বোঝার চেষ্টা করুন। প্রয়োজনে সেখানে সমস্যার কথা জানান। কেউ না কেউ উত্তর দেবেন।

ফেসবুক বুঝে–শুনে…..

সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ফেসবুকে মানুষের আসক্তি যেমন বাড়ছে, সঙ্গে বাড়ছে নির্ভরশীলতা। কী করছি, কী ভাবছি, তা ফেসবুকের মাধ্যমে যেমন বন্ধুদের জানিয়ে দিচ্ছি, তেমনি জেনে যাচ্ছে ফেসবুকও। এর ভালো দিক যেমন আছে, খারাপ দিকও আছে। ফেসবুকে সংরক্ষিত এবং শেয়ার করা তথ্যগুলোই আপনার ক্ষতির কারণ হতে পারে। কোনো কিছু বুঝেশুনে শেয়ার করা এবং পুরোনো কর্মকাণ্ডের ওপর নিয়মিত নজর রাখা উচিত। আরও যে তথ্যগুলো সম্পর্কে সতর্ক হওয়া উচিত, তার একটা ধারণা এখানে দেওয়া হলো।
 
ভালো লাগা
ব্যবহারকারীর ভালো লাগা, আগ্রহ, মতাদর্শের ওপর ভিত্তি করে বিজ্ঞাপন দেখায় ফেসবুক। আর এই তথ্য ফেসবুক পায় নানা বিষয়ে আপনার লাইক দেওয়া থেকে, আপনার কার্যক্রম বা কথোপকথনে ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ শব্দ থেকে। প্রত্যেক ব্যবহারকারীর প্রোফাইলে এই তথ্যগুলো থাকে। সেগুলো মুছে ফেলতে পারেন।
জন্মদিন
জন্মদিন খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি তথ্য, যা ব্যবহার করে আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট এবং অন্যান্য ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টের নিয়ন্ত্রণ পাওয়া সম্ভব। যতটা সম্ভব এগুলো গোপন রাখা উচিত। কিন্তু জন্মদিনে বন্ধুরা শুভেচ্ছা জানাবে—এটাই যেন ফেসবুকের রীতি হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে অনাকাঙ্ক্ষিত কোনো বিপদ থেকে বাঁচতে জন্মতারিখ লুকিয়ে রাখাই ভালো।
বাসস্থানের ঠিকানাফেসবুক ব্যবহারে থাকতে হবে সতর্ক l এএফপি
বন্ধুতালিকার সবাই আপনার এতটা আপন না-ও হতে পারে যে বাড়ির ঠিকানা জানিয়ে দেবেন। অচেনা অনেক মানুষও অনেক সময় এই তথ্য পেতে পারে। সবিস্তারে বাড়ির ঠিকানা না দিয়ে বরং শুধু শহরের নাম দিতে পারেন। আর কাউকে ঠিকানা জানানোর প্রয়োজন পড়লে ব্যক্তিগত বার্তা পাঠাতে পারেন।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কর্মস্থল
স্কুলের সহপাঠী কিংবা পুরোনো সহকর্মীর সঙ্গে যোগাযোগ করতে প্রোফাইলে বর্তমান-সাবেক কর্মস্থল ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তথ্য বেশ কাজে দেয়। কিন্তু শত্রুতা থাকলে এই তথ্য ব্যবহার করেই যে কেউ আপনার ক্ষতি করতে পারে। বিপদের ঝুঁকি কমাতে যতটুকু তথ্য না রাখলেই নয়, ততটুকুই রাখুন।
পুরোনো তথ্য
পুরোনো অনেক তথ্যই বর্তমানের জন্য বিব্রতকর। আচার-আচরণে পরিপক্বতা আসে, চিন্তাভাবনাতেও এসেছে পরিবর্তন। যে তথ্য অন্যকে জানতে দিতে চান না, তা নিয়মিত খুঁজে বের করে মুছে ফেলাই ভালো।

ইন্টারনেট আসক্তি ও মা-বাবার করণীয়

এক যুগ আগের প্রজন্ম যেখানে মাঠে খেলাধুলা করে সময় কাটিয়েছিল, সেখানে এখনকার প্রজন্ম কাটাচ্ছে ফেইসবুক কিংবা ইন্টারনেটে! এ নিয়ে বর্তমান মা-বাবার মধ্যে উৎকণ্ঠার শেষ নেই। আপনি সম্ভবত খুব একটা অবাক হবেন না যখন শুনবেন আপনার ছেলে-মেয়ে  টিভি, ভিডিও, ভিডিও গেম, গান শোনা কিংবা ফেইসবুকে অনেক সময় ব্যয় করছে, কিন্তু কতটা সময় ব্যয় করছে সেটা শুনলে আপনি মর্মাহত হতে পারেন! একটি নতুন গবেষণায় দেখা গেছে যে এই প্রজন্মের টিনএজ (তের থেকে উনিশ বছরের) ছেলে মেয়েরা ফেইসবুক কিংবা ইন্টারনেটে দৈনিক নয় ঘন্টা সময় ব্যয় করে। এবং ৯২ ভাগ টিনএজ ছেলে-মেয়েরা প্রতিদিনেই ইন্টারনেট ব্যবহার করে। আর এই ইন্টারনেট ব্যবহারের ৭১ ভাগই শুধু ফেইসবুক ব্যবহার করে! আমেরিকার কমনসেন্সে মিডিয়া নামের এক প্রতিষ্টান এক জরিপে বলেছে যে, ছেলে-মেয়েরা দিনে কমপক্ষে ১০০ বার ফেইসবুকে লগইন করে! চব্বিশ ঘন্টার মধ্যে, নয় ঘন্টা সময় যা ওদের ঘুমানোর সময়ের চেয়ে বেশি কিংবা মা-বাবা ও শিক্ষকদের সাথে কাটানোর সময়ের চেয়ে বেশি! এই পরিসংখ্যান আসলেই উদ্বেগজনক! 

কেন ছেলেমেয়েরা ইন্টারনেটে আসক্ত হচ্ছে?
অনলাইন অ্যাক্সেস আধুনিক বিশ্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং আমাদের ছেলে-মেয়েদের শিক্ষার  একটি গুরুত্বপূর্ণ  মাধ্যম।  উপরন্তু, এটি একটি অত্যন্ত বিনোদনমূলক ও তথ্যপূর্ণ  মাধ্যম।  যাইহোক, এইসব   গুণাবলী  ছাড়াও  এটি অনেক টিনএজ ছেলে-মেয়েদের কাছে আনন্দদায়ক  মাধ্যম হিসেবে উপলব্ধ হচ্ছে কারন তারা   ইচ্ছে করলেই  একটি  অনলাইন  চ্যাট  রুমে  গিয়ে চ্যাট করতে পারে কিংবা নিজ ঘরে বসে পৃথিবীর যে কোনো প্রান্তের অন্যান্য খেলোয়াড়দের সাথে  রোমাঞ্চকর এবং চ্যালেঞ্জিং গেম খেলতে পারে। মাদকাসক্তির মতই, ইন্টারনেটও এদের কাছে বেদনাদায়ক অনুভূতি বা সমস্যাগ্রস্থ পরিস্থিতিতে অব্যাহতি একটি উপায়  হিসেবে উপলব্ধ হয়। একটি মাউস ক্লিক করে তারা একটি ভিন্ন জগতে প্রবেশ করতে পারে যেখানে তাদের বাস্তব জীবনের সমস্যা নেই এবং তাদের ইচ্ছে বা আকাঙ্ক্ষাগুলো নিমিষেই বাস্তবায়ন করেতে পারছে।
এজন্যই তারা কিছুক্ষেত্রে তাদের ঘুমের সময়টুকুও ব্যয় করছে এই ইন্টারনেটের পেছনে। উপরন্তু মা-বাবা কিংবা বন্ধু বান্ধবের চেয়ে ইন্টারনেট বা ফেইসবুকে সময় কাটনোতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করছে।
সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে যে, যেসব ছেলেমেয়েরা মা-বাবার কাছ থেকে কম সময় কিংবা সমাদর পায়, অথবা যারা দরিদ্র সামাজিক ব্যবস্থার মধ্যে বড় হয়ে উঠে অথবা যারা অন্যদের সাথে সহজে মিশতে পারে না, তারাই ইন্টারনেট কিংবা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের দিকে বেশী ঝুঁকে পরছে।
এই ইন্টারনেট আসক্তি তাদের দলবদ্ধভাবে কাজ করার ক্ষমতা কমিয়ে দিচ্ছে। এক সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, এখনকার ছাত্রছাত্রীরা দলবদ্ধভাবে কোনো কাজ করার চেয়ে কম্পিউটারে এককভাবে কোনো কাজ করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে! আবার ক্লাসের ফাঁকে অবসর সময়ে পরস্পরের সাথে কথা বলার চেয়ে মোবাইল নিয়ে সময় কাটাতে অভ্যস্ত হয়ে পড়ছে।
বস্তুত এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম কিংবা ইন্টারনেট আমাদের ছেলে মেয়েদের কাল্পনিকভাবে সামাজিক করার নামে বাস্তবতা থেকে দূরে সরিয়ে দিচ্ছে।

মাবাবা  কি করতে পারেন?
সমস্যা নিয়ে সরাসরি কথা বলাঃ
সন্তানের উপর রাগ দেখিয়ে কিংবা ভয় দেখিয়ে আপনি কখনই সন্তানদের বুঝাতে পারবেন না। সেক্ষেত্রে মা-বাবা উভয়ের উপস্থিতে আন্তরিকভাবে সমস্যার কথা তুলে ধরা উচিত। এতে করে সন্তান বুঝতে পারবে তার মা-বাবা বিষয়টি কত গুরুত্বের সাথে উপস্থাপন করছে এবং মা-বাবা দুজনকেই কিছু একই সাধারন উপসংহারে সম্মত হতে হবে। কাঙ্খিত লক্ষ্য পৌঁছাতে গেলে অনেক সময় সন্তান আপনার মতামতের সাথে এক না হয়ে উল্টো আপনাকে দোষারোপ করতে পারে, সেক্ষেত্রে পরিস্থিতি বিবেচনা করে মা-বাবার কিছু ছাড় দেয়া মানসিকতাও থাকতে হবে। অনেকসময় আবেগদিয়ে কিছু কথা বললে সন্তানরা সেটা গ্রহন করে, এইধরনের কিছু পরিস্থিতিতে আপনার সন্তানের অনুভূতি বুঝে পরিকল্পিত আবেগপূর্ণ  কথা বললে ওদের সাড়া পাওয়া যায়।
সন্তানের প্রতি ভালোবাসা প্রদর্শনঃ
সমস্যা আলোচনা করার পূর্বে যদি আপনি সন্তানের প্রতি ভালোবাসা কিংবা যত্ন প্রকাশ করেন তা সন্তানের মনোযোগ আকর্ষণ করতে অনেকাংশে সহায়তা করবে। আপনি যে তার সুখ এবং মঙ্গল কামনাকারী, তাকে তা বুঝাতে হবে। সন্তানরা প্রায়ই তাদের খারাপ আচরনের জন্য দায়ী এবং সমালোচিত হয়।  যার জন্য তাদের মধ্যে বিরুপ ধারণা কাজ করে। কিন্তু আপনাকে এটাই  আশ্বস্ত করতে হবে যে আপনি আপনার সন্তানের আচরন নিয়ে কোন দোষারোপ বা নিন্দা করছেন না। বরং, বলুন আপনারা তার আচরনের কিছু পরিবর্তন লক্ষ্য করেছেন এবং ঐসব পরিবর্তনগুলো সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করেতে হবে। সেইসাথে সেই পরিবর্তনগুলো কেন আপনাদের দৃষ্টিতে খারাপ, তার বিরুপ প্রতিক্রিয়া কি ইত্যাদি সুনিদিষ্টভাবে আলোচনা করতে হবে। তাদের ইন্টারনেট ব্যবহার বন্ধ করা যাবে না। বলতে হবে নিদিষ্ট সময়ের জন্য ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবে কিন্তু কি পরিমান সময় ব্যয় করছে এবং কি কাজে সে ইন্টারনেট ব্যবহার করছে তা জানাতে হবে। তাদেরকে স্মরণ করিয়ে দিন যে, টেলিভিশন দেখলে আপনি  যেমন তাদের দেখার অভ্যাস সহজে নজর রাখতে পারেন, ঠিক তেমনি ইন্টারনেট ব্যবহারেও তাদের আপনার সাহায্য ও সহযোগিতা প্রয়োজন। তাদেরকে এই পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধের মধ্যে রেখে দুই সপ্তাহ আপনার নজরদারিতে রাখলে দুই সম্পর্কের মাঝে বিশ্বাস গড়ে উঠবে। যদি তারা আপনার এই প্রস্তাবে সাড়া না দেয় কিংবা ইন্টারনেট ব্যবহার নিয়ে আপনার সাথে মিথ্যা কথা বলে তবে বুঝতে হবে আপনার সন্তান ইন্টারনেট আসক্তির কথা অস্বীকার করছে।
 কম্পিউটারে নিজে আরো দক্ষ হোন:
কিভাবে হিস্ট্রি (ইতিহাস) ফোল্ডার পর্যবেক্ষণ করতে হয় তা জানুন এবং শিখুন  সফটওয়্যার পর্যবেক্ষণ সম্পর্কে।  কিভাবে বিভিন্ন ইন্টারনেট কনটেন্ট ফিল্টার (অনাকাঙ্ক্ষিত সাইট ব্লক)  করতে হয় তা জানুন। এটা গুরুত্বপূর্ণ যে মা-বাবারা কম্পিউটার ও অনলাইন সম্পর্কে এতটুকু জ্ঞান রাখবেন যাতে আপনার সন্তানরা অনলাইনে কি করছে তা সহজেই বুঝতে পারেন। হয়তবা আপনার এসব প্রযুক্তিতে তেমন আগ্রহ নেই কিন্তু সন্তানের স্বার্থে আপনাকে আপডেট থাকা জরুরি।
  যুক্তিসঙ্গত নিয়ম সেট:
অনেক মা-বাবাই তাদের সন্তানের ইন্টারনেট আসক্তি লক্ষণ দেখে সহজেই রেগে যান এবং শাস্তিস্বরূপ তাদেরকে কম্পিউটার থেকে দূরে রাখেন। আবার অনেকেই সন্তানদের মারধোর  করেন এবং বিশ্বাস করেন যে সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার এগুলোই একমাত্র উপায়। বাস্তবিকে উভয় পন্থাই আপনার সন্তানের জন্য বিপত্তি ডেকে আনে। যেমন, তারা উপলব্ধি করে যে তারা খারাপ কোনো কাজ করেছে, আবার তারা মিত্র এর পরিবর্তে শত্রু হিসাবে আপনাকে গন্য করবে, আবার অনেকেরই পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়াস্বরূপ স্নায়বিক দুর্বলতা, রাগ এবং অস্বস্তিবোধ হতে পারে।
এক্ষেত্রে আপনি কি করতে পারেন? আপনি সন্তানের সাথে সহজ সম্পর্কের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য একটি নিয়ম চালু করতে পারেন। উদাহরনস্বরূপ প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ইন্টারনেট বা ফেইসবুক ব্যবহার করতে দিতে পারেন, হতে পারে সেটা রাতের খাওয়ার পর কিংবা তাদের হোম ওয়ার্ক শেষ করার পর। উপরন্তু ছুটির দিনগুলোতে কিছু বাড়তি সময় দিতে পারেন। শুধু নিয়ম করলেই হবে না তা যথাযথভাবে পালন করছে কিনা তারদিকেও নজর রাখতে হবে। আবার এটাও খেয়াল রাখতে হবে যে, যাতে সন্তানরা মনে না করে যে আপনারা তাদের উপর জোর  করছেন। বরং উপলব্ধি করে, তারা যাতে মানসিকভাবে ইন্টারনেট আসক্ত হয়ে না পড়ে- তাতে আপনারা সহায়তা করছেন। এছাড়া ও মা-বাবারা সন্তানদের বিভিন্ন সৃজনশীল কর্মকাণ্ডে উৎসাহী করে তুলতে পারেন। যেমন গল্পের বই পড়ার অভ্যাস, বিভিন্ন খেলাধুলায় অংশগ্রহণ করতে দেয়া, নাচ-গান শিখানো ইত্যাদি।
সরকারি উদেগ্যে কিছু কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত পেইজ বন্ধ করার ব্যবস্থা করতে হবে। স্কুলের পাঠ্য পুস্তকে ইন্টারনেট আসক্তির অপকারিতা সম্পর্কে উল্লেখ করতে হবে। পাশাপাশি শিক্ষকরাও এবিষয়ে ছাত্রছাত্রীদের সচেতন করে তুলতে পারেন। টিনএইজ ছেলে-মেয়েদের ইন্টারনেট আসক্তি ক্রমবর্ধমান উদ্বেগের বিষয়। তাই বলে বর্তমান বিশ্বে ইন্টারনেট থেকে দূরে থাকাও যুক্তিযুক্ত নয়। এবিষয়ে সবার বিশেষ করে মা-বাবাদের সচেতন থাকা উচিত। সকলের প্রচেষ্টায় ভালো একটা যুবসমাজ গড়তে পারাই আমাদের লক্ষ্য।

সাবধান! ফেসবুকে ‘ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট’ নামে নতুন স্ক্যাম


Collected From Internet: ফেসবুকে আপনার বন্ধু হয়ে আছে, অথচ আবার তার কাছ থেকেই ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাচ্ছেন? ফেসবুক ব্যবহারকারীদের কাছে সম্প্রতি এ ধরনের ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট বা বন্ধুত্বের অনুরোধ আসার হার বেড়ে গেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ ধরনের ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকুন। কোনো ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট গ্রহণ করার আগে তা যাচাই-বাছাই করুন। কারণ, ফেসবুকে ‘ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট’ নামে নতুন একটি স্ক্যাম ছড়াচ্ছে। সাইবার দুর্বৃত্তরা পরিচিতজন কিংবা বন্ধুত্বের ছদ্মবেশে ব্যক্তিগত নানা তথ্য চুরি করে নিচ্ছে। এই দুর্বৃত্তরা ফেসবুক ব্যবহারকারীকে প্রতারণার ফাঁদে ফেলতে পরিচিতজনের প্রোফাইল কপি বা নকল করছে এবং বন্ধু হওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছে। প্রথম দর্শনে এই ভুয়া প্রোফাইলগুলো দেখে বোঝার তেমন উপায় থাকে না। কারণ, এসব অ্যাকাউন্ট দেখে মনে হয় আপনার পরিচিত ওই বন্ধু কোনো কারণে তার পুরোনো প্রোফাইল মুছে দিয়ে নতুন করে প্রোফাইল খুলে আপনাকে বন্ধু হওয়ার অনুরোধ করেছে। বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করলে তারা চ্যাট কিংবা সাক্ষাৎ করার কথা বলে অর্থ বাগিয়ে নেওয়ার সুযোগ খুঁজতে থাকে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই স্ক্যামটি একবারে নতুন নয়। তবে বিভিন্নভাবে ঘুরে–ফিরে আবার প্রতারণার কাজে ব্যবহার করা শুরু করেছে দুর্বৃত্তরা। গবেষকেরা বলছেন, ফেসবুকের যে আইডিগুলোতে ব্যবহারকারী তার নাম, পরিচয়, লিঙ্গ, ছবি, ব্যক্তিগত তথ্য, কর্মক্ষেত্র, পড়াশোনার স্থানসহ কোনো কোনো ব্যক্তিগত বিষয়ে ভুয়া বা মিথ্যা তথ্য দিয়ে থাকে, সেগুলোকে ফেক আইডি বলা হয়। ভুয়া আইডির বিড়ম্বনা থেকে স্বস্তি পেতে বন্ধুত্বের অনুরোধগুলো ভালো করে যাচাই-বাছাই করে দেখা উচিত। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ হচ্ছে, ফেসবুকে অচেনা-অজানা কাউকে বন্ধু বানাবেন না। কারণ, ফেসবুকে ছদ্মবেশী অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে আপনার ওপর নজরদারি করা হতে পারে। এসব ভুয়া অ্যাকাউন্ট শনাক্ত করতে চ্যাট করার সময় অদ্ভুত আচরণ, বানানের ধরন ও প্রোফাইলটি নতুন কি না, তা পরীক্ষা করে দেখুন। যে বন্ধুর কাছ থেকে অনুরোধ এসেছে, তার কাছ থেকে অন্য কোনো মাধ্যমে তাঁর নিজের অ্যাকাউন্ট কি না, তা নিশ্চিত হয়ে নিতে পারেন। তথ্যসূত্র: ফক্স নিউজ। -

কাজে দক্ষ হবার ৭টি শর্টকার্ট উপায়



Collected From Web: আপনি কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে জীবনের যে কোন লক্ষ্য অর্জন করতে পারবেন। এটি একটি চিরন্তন সত্য। আপনি আপনার ব্যবসায়ে উন্নতি করতে পারবেন, চাকরী করলে সেখানে পাবেন সম্মান। কিন্তু অবশ্যই আপনি আপনার লিমিটেশনকে অতিক্রম করবেন না কখনই। নিজের আয়ত্তের বাইরে আপনি কোন কাজ করতে যাবেন না। আপনি যতটা না পরিশ্রমে কাজ করবেন তারচেয়ে বেশী বুদ্ধি দিয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন। এতে আপনার কাজের দক্ষতা আরো বাড়বে।

আজকে আমরা কথা বলবো কিভাবে অতিরিক্ত কাজের ইফোর্ট না দিয়েই আপনি হয়ে উঠবেন আরো দক্ষ।

১. একটু দূরে চলে যানঃ

আপনি যখন কঠিন কোন কাজের সম্মুখীন হন তখন আপনার অবচেতন মনেও আপনি তাই নিয়েই ভাবতে থাকেন। আপনার মস্তিষ্ক পায় না বিরাম। এমন অবস্থাই আপনার উচিত কাজ থেকে একটু নিজেকে দূরে সড়িয়ে ফেলা। এতে করে আপনি একটু রেষ্ট পাবেন। আপনি নতুন করে ভাববার সময় পাবেন। দেখবেন দুম করে মাথায় একটি সমাধান চলে এসেছে।

২. সমস্যা বুঝুনঃ

যা আপনাকে আপনার কাজ থেকে মনোযোগ সড়িয়ে দেয় সেই ব্যপার গুলো খুঁজে বের করুন। এবং সেই ব্যপার গুলো সনাক্ত করে সড়িয়ে দিন আপনার দৈনন্দিন কাজ থেকে। আপনার কাজের উপর অতিরিক্ত বোঝা হয়ে যে সমস্যা গুলো বিদ্যমান সেগুলোই আপনাকে বাধ্য করে আপনার মূল কাজ থেকে মনোযোগ সড়িয়ে নিতে।

৩. গুরুত্ব বুঝে কাজ করুনঃ

কাজের গুরুত্বের উপর নির্ভর করবে আপনি কোন কাজটি আগে করবেন কোনটা পড়ে। কাজের গুরুত্ব বোঝার চেষ্টা করুন। সব কাজ একত্রে করে ফেলার চেষ্টা করবেন না। এতে হিতের বিপরীতই হবে। আপনি কাজের গুরুত্ব বুঝে তালিকা করুন কোন কাজ আপনি আগে করবেন কোনটা পড়ে।

৪. প্রাত্যহিক একটি রুটিনঃ

প্রাত্যহিক একটি রুটিন তৈরী করুন। যা আপনি রোজ করেন তা আপনি রুটিন মাফিকই করুন। যেমন ঘুম থেকে ওঠা। আপনি যদি ভোরে ঘুম থেকে উঠেন তাহলে তাই করবেন রোজ। এতে আপনার শরীর ঠিক থাকবে। মন থাকবে ফুরফুরে। আপনার প্রাত্যহিক যে রুটিন তা আপনি অবশ্যই ভাঙ্গবেন না।

৫. শান্ত হয়ে কাজ করুনঃ

বস খুশী হবে বলে এক বসায় সব কাজ শেষ করে দেবেন? এতে আপনার উপর যে মানসিক চাপ পড়বে তা সামলাতে আপনি হিমসিম খাবেন। কাজেও আসবে না পূর্ণতা। উলটো বসের ঝাড়ি খেয়ে শেষ হতে পারে একটি কর্ম ব্যাস্ত দিন। তাই শান্ত হয়ে কাজ করুন। কাজের ফাঁকে ফাঁকে একটু ব্রেক নিন।

৬. একাধিক কাজ একবারে করবেন নাঃ

একসাথে একাধিক কাজের কথা চিন্তা করবেন না। যখন যে কাজটি করছেন ঠিক সে কাজ টি নিয়েই ভাববেন। হাতের কাজ শেষ হবে ফের অন্য কাজ।

৭. নিজের দক্ষতার বাইরে যাবেন নাঃ

আপনি জানেন আপনার শক্তি কি। আপনি জানেন কি আপনার দুর্বলতা। সেদিকে লক্ষ্য রেখে আপনি কাজ করবেন। এতে ধীরে আপনার কাজের দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে।
আপনি কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে জীবনের যে কোন লক্ষ্য অর্জন করতে পারবেন। এটি একটি চিরন্তন সত্য। আপনি আপনার ব্যবসায়ে উন্নতি করতে পারবেন, চাকরী করলে সেখানে পাবেন সম্মান। কিন্তু অবশ্যই আপনি আপনার লিমিটেশনকে অতিক্রম করবেন না কখনই। নিজের আয়ত্তের বাইরে আপনি কোন কাজ করতে যাবেন না। আপনি যতটা না পরিশ্রমে কাজ করবেন তারচেয়ে বেশী বুদ্ধি দিয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন। এতে আপনার কাজের দক্ষতা আরো বাড়বে।

আজকে আমরা কথা বলবো কিভাবে অতিরিক্ত কাজের ইফোর্ট না দিয়েই আপনি হয়ে উঠবেন আরো দক্ষ।

১. একটু দূরে চলে যানঃ

আপনি যখন কঠিন কোন কাজের সম্মুখীন হন তখন আপনার অবচেতন মনেও আপনি তাই নিয়েই ভাবতে থাকেন। আপনার মস্তিষ্ক পায় না বিরাম। এমন অবস্থাই আপনার উচিত কাজ থেকে একটু নিজেকে দূরে সড়িয়ে ফেলা। এতে করে আপনি একটু রেষ্ট পাবেন। আপনি নতুন করে ভাববার সময় পাবেন। দেখবেন দুম করে মাথায় একটি সমাধান চলে এসেছে।

২. সমস্যা বুঝুনঃ

যা আপনাকে আপনার কাজ থেকে মনোযোগ সড়িয়ে দেয় সেই ব্যপার গুলো খুঁজে বের করুন। এবং সেই ব্যপার গুলো সনাক্ত করে সড়িয়ে দিন আপনার দৈনন্দিন কাজ থেকে। আপনার কাজের উপর অতিরিক্ত বোঝা হয়ে যে সমস্যা গুলো বিদ্যমান সেগুলোই আপনাকে বাধ্য করে আপনার মূল কাজ থেকে মনোযোগ সড়িয়ে নিতে।

৩. গুরুত্ব বুঝে কাজ করুনঃ

কাজের গুরুত্বের উপর নির্ভর করবে আপনি কোন কাজটি আগে করবেন কোনটা পড়ে। কাজের গুরুত্ব বোঝার চেষ্টা করুন। সব কাজ একত্রে করে ফেলার চেষ্টা করবেন না। এতে হিতের বিপরীতই হবে। আপনি কাজের গুরুত্ব বুঝে তালিকা করুন কোন কাজ আপনি আগে করবেন কোনটা পড়ে।

৪. প্রাত্যহিক একটি রুটিনঃ

প্রাত্যহিক একটি রুটিন তৈরী করুন। যা আপনি রোজ করেন তা আপনি রুটিন মাফিকই করুন। যেমন ঘুম থেকে ওঠা। আপনি যদি ভোরে ঘুম থেকে উঠেন তাহলে তাই করবেন রোজ। এতে আপনার শরীর ঠিক থাকবে। মন থাকবে ফুরফুরে। আপনার প্রাত্যহিক যে রুটিন তা আপনি অবশ্যই ভাঙ্গবেন না।

৫. শান্ত হয়ে কাজ করুনঃ

বস খুশী হবে বলে এক বসায় সব কাজ শেষ করে দেবেন? এতে আপনার উপর যে মানসিক চাপ পড়বে তা সামলাতে আপনি হিমসিম খাবেন। কাজেও আসবে না পূর্ণতা। উলটো বসের ঝাড়ি খেয়ে শেষ হতে পারে একটি কর্ম ব্যাস্ত দিন। তাই শান্ত হয়ে কাজ করুন। কাজের ফাঁকে ফাঁকে একটু ব্রেক নিন।

৬. একাধিক কাজ একবারে করবেন নাঃ

একসাথে একাধিক কাজের কথা চিন্তা করবেন না। যখন যে কাজটি করছেন ঠিক সে কাজ টি নিয়েই ভাববেন। হাতের কাজ শেষ হবে ফের অন্য কাজ।

৭. নিজের দক্ষতার বাইরে যাবেন নাঃ

আপনি জানেন আপনার শক্তি কি। আপনি জানেন কি আপনার দুর্বলতা। সেদিকে লক্ষ্য রেখে আপনি কাজ করবেন। এতে ধীরে আপনার কাজের দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে।    - See more at: http://www.bdtimes365.com/career/2016/05/21/125830#sthash.gx0dHt9Y.dpuf
আপনি কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে জীবনের যে কোন লক্ষ্য অর্জন করতে পারবেন। এটি একটি চিরন্তন সত্য। আপনি আপনার ব্যবসায়ে উন্নতি করতে পারবেন, চাকরী করলে সেখানে পাবেন সম্মান। কিন্তু অবশ্যই আপনি আপনার লিমিটেশনকে অতিক্রম করবেন না কখনই। নিজের আয়ত্তের বাইরে আপনি কোন কাজ করতে যাবেন না। আপনি যতটা না পরিশ্রমে কাজ করবেন তারচেয়ে বেশী বুদ্ধি দিয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন। এতে আপনার কাজের দক্ষতা আরো বাড়বে।

আজকে আমরা কথা বলবো কিভাবে অতিরিক্ত কাজের ইফোর্ট না দিয়েই আপনি হয়ে উঠবেন আরো দক্ষ।

১. একটু দূরে চলে যানঃ

আপনি যখন কঠিন কোন কাজের সম্মুখীন হন তখন আপনার অবচেতন মনেও আপনি তাই নিয়েই ভাবতে থাকেন। আপনার মস্তিষ্ক পায় না বিরাম। এমন অবস্থাই আপনার উচিত কাজ থেকে একটু নিজেকে দূরে সড়িয়ে ফেলা। এতে করে আপনি একটু রেষ্ট পাবেন। আপনি নতুন করে ভাববার সময় পাবেন। দেখবেন দুম করে মাথায় একটি সমাধান চলে এসেছে।

২. সমস্যা বুঝুনঃ

যা আপনাকে আপনার কাজ থেকে মনোযোগ সড়িয়ে দেয় সেই ব্যপার গুলো খুঁজে বের করুন। এবং সেই ব্যপার গুলো সনাক্ত করে সড়িয়ে দিন আপনার দৈনন্দিন কাজ থেকে। আপনার কাজের উপর অতিরিক্ত বোঝা হয়ে যে সমস্যা গুলো বিদ্যমান সেগুলোই আপনাকে বাধ্য করে আপনার মূল কাজ থেকে মনোযোগ সড়িয়ে নিতে।

৩. গুরুত্ব বুঝে কাজ করুনঃ

কাজের গুরুত্বের উপর নির্ভর করবে আপনি কোন কাজটি আগে করবেন কোনটা পড়ে। কাজের গুরুত্ব বোঝার চেষ্টা করুন। সব কাজ একত্রে করে ফেলার চেষ্টা করবেন না। এতে হিতের বিপরীতই হবে। আপনি কাজের গুরুত্ব বুঝে তালিকা করুন কোন কাজ আপনি আগে করবেন কোনটা পড়ে।

৪. প্রাত্যহিক একটি রুটিনঃ

প্রাত্যহিক একটি রুটিন তৈরী করুন। যা আপনি রোজ করেন তা আপনি রুটিন মাফিকই করুন। যেমন ঘুম থেকে ওঠা। আপনি যদি ভোরে ঘুম থেকে উঠেন তাহলে তাই করবেন রোজ। এতে আপনার শরীর ঠিক থাকবে। মন থাকবে ফুরফুরে। আপনার প্রাত্যহিক যে রুটিন তা আপনি অবশ্যই ভাঙ্গবেন না।

৫. শান্ত হয়ে কাজ করুনঃ

বস খুশী হবে বলে এক বসায় সব কাজ শেষ করে দেবেন? এতে আপনার উপর যে মানসিক চাপ পড়বে তা সামলাতে আপনি হিমসিম খাবেন। কাজেও আসবে না পূর্ণতা। উলটো বসের ঝাড়ি খেয়ে শেষ হতে পারে একটি কর্ম ব্যাস্ত দিন। তাই শান্ত হয়ে কাজ করুন। কাজের ফাঁকে ফাঁকে একটু ব্রেক নিন।

৬. একাধিক কাজ একবারে করবেন নাঃ

একসাথে একাধিক কাজের কথা চিন্তা করবেন না। যখন যে কাজটি করছেন ঠিক সে কাজ টি নিয়েই ভাববেন। হাতের কাজ শেষ হবে ফের অন্য কাজ।

৭. নিজের দক্ষতার বাইরে যাবেন নাঃ

আপনি জানেন আপনার শক্তি কি। আপনি জানেন কি আপনার দুর্বলতা। সেদিকে লক্ষ্য রেখে আপনি কাজ করবেন। এতে ধীরে আপনার কাজের দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে।    - See more at: http://www.bdtimes365.com/career/2016/05/21/125830#sthash.gx0dHt9Y.dpuf
আপনি কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে জীবনের যে কোন লক্ষ্য অর্জন করতে পারবেন। এটি একটি চিরন্তন সত্য। আপনি আপনার ব্যবসায়ে উন্নতি করতে পারবেন, চাকরী করলে সেখানে পাবেন সম্মান। কিন্তু অবশ্যই আপনি আপনার লিমিটেশনকে অতিক্রম করবেন না কখনই। নিজের আয়ত্তের বাইরে আপনি কোন কাজ করতে যাবেন না। আপনি যতটা না পরিশ্রমে কাজ করবেন তারচেয়ে বেশী বুদ্ধি দিয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন। এতে আপনার কাজের দক্ষতা আরো বাড়বে।

আজকে আমরা কথা বলবো কিভাবে অতিরিক্ত কাজের ইফোর্ট না দিয়েই আপনি হয়ে উঠবেন আরো দক্ষ।

১. একটু দূরে চলে যানঃ

আপনি যখন কঠিন কোন কাজের সম্মুখীন হন তখন আপনার অবচেতন মনেও আপনি তাই নিয়েই ভাবতে থাকেন। আপনার মস্তিষ্ক পায় না বিরাম। এমন অবস্থাই আপনার উচিত কাজ থেকে একটু নিজেকে দূরে সড়িয়ে ফেলা। এতে করে আপনি একটু রেষ্ট পাবেন। আপনি নতুন করে ভাববার সময় পাবেন। দেখবেন দুম করে মাথায় একটি সমাধান চলে এসেছে।

২. সমস্যা বুঝুনঃ

যা আপনাকে আপনার কাজ থেকে মনোযোগ সড়িয়ে দেয় সেই ব্যপার গুলো খুঁজে বের করুন। এবং সেই ব্যপার গুলো সনাক্ত করে সড়িয়ে দিন আপনার দৈনন্দিন কাজ থেকে। আপনার কাজের উপর অতিরিক্ত বোঝা হয়ে যে সমস্যা গুলো বিদ্যমান সেগুলোই আপনাকে বাধ্য করে আপনার মূল কাজ থেকে মনোযোগ সড়িয়ে নিতে।

৩. গুরুত্ব বুঝে কাজ করুনঃ

কাজের গুরুত্বের উপর নির্ভর করবে আপনি কোন কাজটি আগে করবেন কোনটা পড়ে। কাজের গুরুত্ব বোঝার চেষ্টা করুন। সব কাজ একত্রে করে ফেলার চেষ্টা করবেন না। এতে হিতের বিপরীতই হবে। আপনি কাজের গুরুত্ব বুঝে তালিকা করুন কোন কাজ আপনি আগে করবেন কোনটা পড়ে।

৪. প্রাত্যহিক একটি রুটিনঃ

প্রাত্যহিক একটি রুটিন তৈরী করুন। যা আপনি রোজ করেন তা আপনি রুটিন মাফিকই করুন। যেমন ঘুম থেকে ওঠা। আপনি যদি ভোরে ঘুম থেকে উঠেন তাহলে তাই করবেন রোজ। এতে আপনার শরীর ঠিক থাকবে। মন থাকবে ফুরফুরে। আপনার প্রাত্যহিক যে রুটিন তা আপনি অবশ্যই ভাঙ্গবেন না।

৫. শান্ত হয়ে কাজ করুনঃ

বস খুশী হবে বলে এক বসায় সব কাজ শেষ করে দেবেন? এতে আপনার উপর যে মানসিক চাপ পড়বে তা সামলাতে আপনি হিমসিম খাবেন। কাজেও আসবে না পূর্ণতা। উলটো বসের ঝাড়ি খেয়ে শেষ হতে পারে একটি কর্ম ব্যাস্ত দিন। তাই শান্ত হয়ে কাজ করুন। কাজের ফাঁকে ফাঁকে একটু ব্রেক নিন।

৬. একাধিক কাজ একবারে করবেন নাঃ

একসাথে একাধিক কাজের কথা চিন্তা করবেন না। যখন যে কাজটি করছেন ঠিক সে কাজ টি নিয়েই ভাববেন। হাতের কাজ শেষ হবে ফের অন্য কাজ।

৭. নিজের দক্ষতার বাইরে যাবেন নাঃ

আপনি জানেন আপনার শক্তি কি। আপনি জানেন কি আপনার দুর্বলতা। সেদিকে লক্ষ্য রেখে আপনি কাজ করবেন। এতে ধীরে আপনার কাজের দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে।    - See more at: http://www.bdtimes365.com/career/2016/05/21/125830#sthash.gx0dHt9Y.dpuf
আপনি কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে জীবনের যে কোন লক্ষ্য অর্জন করতে পারবেন। এটি একটি চিরন্তন সত্য। আপনি আপনার ব্যবসায়ে উন্নতি করতে পারবেন, চাকরী করলে সেখানে পাবেন সম্মান। কিন্তু অবশ্যই আপনি আপনার লিমিটেশনকে অতিক্রম করবেন না কখনই। নিজের আয়ত্তের বাইরে আপনি কোন কাজ করতে যাবেন না। আপনি যতটা না পরিশ্রমে কাজ করবেন তারচেয়ে বেশী বুদ্ধি দিয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন। এতে আপনার কাজের দক্ষতা আরো বাড়বে।

আজকে আমরা কথা বলবো কিভাবে অতিরিক্ত কাজের ইফোর্ট না দিয়েই আপনি হয়ে উঠবেন আরো দক্ষ।

১. একটু দূরে চলে যানঃ

আপনি যখন কঠিন কোন কাজের সম্মুখীন হন তখন আপনার অবচেতন মনেও আপনি তাই নিয়েই ভাবতে থাকেন। আপনার মস্তিষ্ক পায় না বিরাম। এমন অবস্থাই আপনার উচিত কাজ থেকে একটু নিজেকে দূরে সড়িয়ে ফেলা। এতে করে আপনি একটু রেষ্ট পাবেন। আপনি নতুন করে ভাববার সময় পাবেন। দেখবেন দুম করে মাথায় একটি সমাধান চলে এসেছে।

২. সমস্যা বুঝুনঃ

যা আপনাকে আপনার কাজ থেকে মনোযোগ সড়িয়ে দেয় সেই ব্যপার গুলো খুঁজে বের করুন। এবং সেই ব্যপার গুলো সনাক্ত করে সড়িয়ে দিন আপনার দৈনন্দিন কাজ থেকে। আপনার কাজের উপর অতিরিক্ত বোঝা হয়ে যে সমস্যা গুলো বিদ্যমান সেগুলোই আপনাকে বাধ্য করে আপনার মূল কাজ থেকে মনোযোগ সড়িয়ে নিতে।

৩. গুরুত্ব বুঝে কাজ করুনঃ

কাজের গুরুত্বের উপর নির্ভর করবে আপনি কোন কাজটি আগে করবেন কোনটা পড়ে। কাজের গুরুত্ব বোঝার চেষ্টা করুন। সব কাজ একত্রে করে ফেলার চেষ্টা করবেন না। এতে হিতের বিপরীতই হবে। আপনি কাজের গুরুত্ব বুঝে তালিকা করুন কোন কাজ আপনি আগে করবেন কোনটা পড়ে।

৪. প্রাত্যহিক একটি রুটিনঃ

প্রাত্যহিক একটি রুটিন তৈরী করুন। যা আপনি রোজ করেন তা আপনি রুটিন মাফিকই করুন। যেমন ঘুম থেকে ওঠা। আপনি যদি ভোরে ঘুম থেকে উঠেন তাহলে তাই করবেন রোজ। এতে আপনার শরীর ঠিক থাকবে। মন থাকবে ফুরফুরে। আপনার প্রাত্যহিক যে রুটিন তা আপনি অবশ্যই ভাঙ্গবেন না।

৫. শান্ত হয়ে কাজ করুনঃ

বস খুশী হবে বলে এক বসায় সব কাজ শেষ করে দেবেন? এতে আপনার উপর যে মানসিক চাপ পড়বে তা সামলাতে আপনি হিমসিম খাবেন। কাজেও আসবে না পূর্ণতা। উলটো বসের ঝাড়ি খেয়ে শেষ হতে পারে একটি কর্ম ব্যাস্ত দিন। তাই শান্ত হয়ে কাজ করুন। কাজের ফাঁকে ফাঁকে একটু ব্রেক নিন।

৬. একাধিক কাজ একবারে করবেন নাঃ

একসাথে একাধিক কাজের কথা চিন্তা করবেন না। যখন যে কাজটি করছেন ঠিক সে কাজ টি নিয়েই ভাববেন। হাতের কাজ শেষ হবে ফের অন্য কাজ।

৭. নিজের দক্ষতার বাইরে যাবেন নাঃ

আপনি জানেন আপনার শক্তি কি। আপনি জানেন কি আপনার দুর্বলতা। সেদিকে লক্ষ্য রেখে আপনি কাজ করবেন। এতে ধীরে আপনার কাজের দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে।    - See more at: http://www.bdtimes365.com/career/2016/05/21/125830#sthash.gx0dHt9Y.dpuf
আপনি কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে জীবনের যে কোন লক্ষ্য অর্জন করতে পারবেন। এটি একটি চিরন্তন সত্য। আপনি আপনার ব্যবসায়ে উন্নতি করতে পারবেন, চাকরী করলে সেখানে পাবেন সম্মান। কিন্তু অবশ্যই আপনি আপনার লিমিটেশনকে অতিক্রম করবেন না কখনই। নিজের আয়ত্তের বাইরে আপনি কোন কাজ করতে যাবেন না। আপনি যতটা না পরিশ্রমে কাজ করবেন তারচেয়ে বেশী বুদ্ধি দিয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন। এতে আপনার কাজের দক্ষতা আরো বাড়বে।

আজকে আমরা কথা বলবো কিভাবে অতিরিক্ত কাজের ইফোর্ট না দিয়েই আপনি হয়ে উঠবেন আরো দক্ষ।

১. একটু দূরে চলে যানঃ

আপনি যখন কঠিন কোন কাজের সম্মুখীন হন তখন আপনার অবচেতন মনেও আপনি তাই নিয়েই ভাবতে থাকেন। আপনার মস্তিষ্ক পায় না বিরাম। এমন অবস্থাই আপনার উচিত কাজ থেকে একটু নিজেকে দূরে সড়িয়ে ফেলা। এতে করে আপনি একটু রেষ্ট পাবেন। আপনি নতুন করে ভাববার সময় পাবেন। দেখবেন দুম করে মাথায় একটি সমাধান চলে এসেছে।

২. সমস্যা বুঝুনঃ

যা আপনাকে আপনার কাজ থেকে মনোযোগ সড়িয়ে দেয় সেই ব্যপার গুলো খুঁজে বের করুন। এবং সেই ব্যপার গুলো সনাক্ত করে সড়িয়ে দিন আপনার দৈনন্দিন কাজ থেকে। আপনার কাজের উপর অতিরিক্ত বোঝা হয়ে যে সমস্যা গুলো বিদ্যমান সেগুলোই আপনাকে বাধ্য করে আপনার মূল কাজ থেকে মনোযোগ সড়িয়ে নিতে।

৩. গুরুত্ব বুঝে কাজ করুনঃ

কাজের গুরুত্বের উপর নির্ভর করবে আপনি কোন কাজটি আগে করবেন কোনটা পড়ে। কাজের গুরুত্ব বোঝার চেষ্টা করুন। সব কাজ একত্রে করে ফেলার চেষ্টা করবেন না। এতে হিতের বিপরীতই হবে। আপনি কাজের গুরুত্ব বুঝে তালিকা করুন কোন কাজ আপনি আগে করবেন কোনটা পড়ে।

৪. প্রাত্যহিক একটি রুটিনঃ

প্রাত্যহিক একটি রুটিন তৈরী করুন। যা আপনি রোজ করেন তা আপনি রুটিন মাফিকই করুন। যেমন ঘুম থেকে ওঠা। আপনি যদি ভোরে ঘুম থেকে উঠেন তাহলে তাই করবেন রোজ। এতে আপনার শরীর ঠিক থাকবে। মন থাকবে ফুরফুরে। আপনার প্রাত্যহিক যে রুটিন তা আপনি অবশ্যই ভাঙ্গবেন না।

৫. শান্ত হয়ে কাজ করুনঃ

বস খুশী হবে বলে এক বসায় সব কাজ শেষ করে দেবেন? এতে আপনার উপর যে মানসিক চাপ পড়বে তা সামলাতে আপনি হিমসিম খাবেন। কাজেও আসবে না পূর্ণতা। উলটো বসের ঝাড়ি খেয়ে শেষ হতে পারে একটি কর্ম ব্যাস্ত দিন। তাই শান্ত হয়ে কাজ করুন। কাজের ফাঁকে ফাঁকে একটু ব্রেক নিন।

৬. একাধিক কাজ একবারে করবেন নাঃ

একসাথে একাধিক কাজের কথা চিন্তা করবেন না। যখন যে কাজটি করছেন ঠিক সে কাজ টি নিয়েই ভাববেন। হাতের কাজ শেষ হবে ফের অন্য কাজ।

৭. নিজের দক্ষতার বাইরে যাবেন নাঃ

আপনি জানেন আপনার শক্তি কি। আপনি জানেন কি আপনার দুর্বলতা। সেদিকে লক্ষ্য রেখে আপনি কাজ করবেন। এতে ধীরে আপনার কাজের দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে।    - See more at: http://www.bdtimes365.com/career/2016/05/21/125830#sthash.gx0dHt9Y.dpuf