কাজে দক্ষ হবার ৭টি শর্টকার্ট উপায়



Collected From Web: আপনি কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে জীবনের যে কোন লক্ষ্য অর্জন করতে পারবেন। এটি একটি চিরন্তন সত্য। আপনি আপনার ব্যবসায়ে উন্নতি করতে পারবেন, চাকরী করলে সেখানে পাবেন সম্মান। কিন্তু অবশ্যই আপনি আপনার লিমিটেশনকে অতিক্রম করবেন না কখনই। নিজের আয়ত্তের বাইরে আপনি কোন কাজ করতে যাবেন না। আপনি যতটা না পরিশ্রমে কাজ করবেন তারচেয়ে বেশী বুদ্ধি দিয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন। এতে আপনার কাজের দক্ষতা আরো বাড়বে।

আজকে আমরা কথা বলবো কিভাবে অতিরিক্ত কাজের ইফোর্ট না দিয়েই আপনি হয়ে উঠবেন আরো দক্ষ।

১. একটু দূরে চলে যানঃ

আপনি যখন কঠিন কোন কাজের সম্মুখীন হন তখন আপনার অবচেতন মনেও আপনি তাই নিয়েই ভাবতে থাকেন। আপনার মস্তিষ্ক পায় না বিরাম। এমন অবস্থাই আপনার উচিত কাজ থেকে একটু নিজেকে দূরে সড়িয়ে ফেলা। এতে করে আপনি একটু রেষ্ট পাবেন। আপনি নতুন করে ভাববার সময় পাবেন। দেখবেন দুম করে মাথায় একটি সমাধান চলে এসেছে।

২. সমস্যা বুঝুনঃ

যা আপনাকে আপনার কাজ থেকে মনোযোগ সড়িয়ে দেয় সেই ব্যপার গুলো খুঁজে বের করুন। এবং সেই ব্যপার গুলো সনাক্ত করে সড়িয়ে দিন আপনার দৈনন্দিন কাজ থেকে। আপনার কাজের উপর অতিরিক্ত বোঝা হয়ে যে সমস্যা গুলো বিদ্যমান সেগুলোই আপনাকে বাধ্য করে আপনার মূল কাজ থেকে মনোযোগ সড়িয়ে নিতে।

৩. গুরুত্ব বুঝে কাজ করুনঃ

কাজের গুরুত্বের উপর নির্ভর করবে আপনি কোন কাজটি আগে করবেন কোনটা পড়ে। কাজের গুরুত্ব বোঝার চেষ্টা করুন। সব কাজ একত্রে করে ফেলার চেষ্টা করবেন না। এতে হিতের বিপরীতই হবে। আপনি কাজের গুরুত্ব বুঝে তালিকা করুন কোন কাজ আপনি আগে করবেন কোনটা পড়ে।

৪. প্রাত্যহিক একটি রুটিনঃ

প্রাত্যহিক একটি রুটিন তৈরী করুন। যা আপনি রোজ করেন তা আপনি রুটিন মাফিকই করুন। যেমন ঘুম থেকে ওঠা। আপনি যদি ভোরে ঘুম থেকে উঠেন তাহলে তাই করবেন রোজ। এতে আপনার শরীর ঠিক থাকবে। মন থাকবে ফুরফুরে। আপনার প্রাত্যহিক যে রুটিন তা আপনি অবশ্যই ভাঙ্গবেন না।

৫. শান্ত হয়ে কাজ করুনঃ

বস খুশী হবে বলে এক বসায় সব কাজ শেষ করে দেবেন? এতে আপনার উপর যে মানসিক চাপ পড়বে তা সামলাতে আপনি হিমসিম খাবেন। কাজেও আসবে না পূর্ণতা। উলটো বসের ঝাড়ি খেয়ে শেষ হতে পারে একটি কর্ম ব্যাস্ত দিন। তাই শান্ত হয়ে কাজ করুন। কাজের ফাঁকে ফাঁকে একটু ব্রেক নিন।

৬. একাধিক কাজ একবারে করবেন নাঃ

একসাথে একাধিক কাজের কথা চিন্তা করবেন না। যখন যে কাজটি করছেন ঠিক সে কাজ টি নিয়েই ভাববেন। হাতের কাজ শেষ হবে ফের অন্য কাজ।

৭. নিজের দক্ষতার বাইরে যাবেন নাঃ

আপনি জানেন আপনার শক্তি কি। আপনি জানেন কি আপনার দুর্বলতা। সেদিকে লক্ষ্য রেখে আপনি কাজ করবেন। এতে ধীরে আপনার কাজের দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে।
আপনি কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে জীবনের যে কোন লক্ষ্য অর্জন করতে পারবেন। এটি একটি চিরন্তন সত্য। আপনি আপনার ব্যবসায়ে উন্নতি করতে পারবেন, চাকরী করলে সেখানে পাবেন সম্মান। কিন্তু অবশ্যই আপনি আপনার লিমিটেশনকে অতিক্রম করবেন না কখনই। নিজের আয়ত্তের বাইরে আপনি কোন কাজ করতে যাবেন না। আপনি যতটা না পরিশ্রমে কাজ করবেন তারচেয়ে বেশী বুদ্ধি দিয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন। এতে আপনার কাজের দক্ষতা আরো বাড়বে।

আজকে আমরা কথা বলবো কিভাবে অতিরিক্ত কাজের ইফোর্ট না দিয়েই আপনি হয়ে উঠবেন আরো দক্ষ।

১. একটু দূরে চলে যানঃ

আপনি যখন কঠিন কোন কাজের সম্মুখীন হন তখন আপনার অবচেতন মনেও আপনি তাই নিয়েই ভাবতে থাকেন। আপনার মস্তিষ্ক পায় না বিরাম। এমন অবস্থাই আপনার উচিত কাজ থেকে একটু নিজেকে দূরে সড়িয়ে ফেলা। এতে করে আপনি একটু রেষ্ট পাবেন। আপনি নতুন করে ভাববার সময় পাবেন। দেখবেন দুম করে মাথায় একটি সমাধান চলে এসেছে।

২. সমস্যা বুঝুনঃ

যা আপনাকে আপনার কাজ থেকে মনোযোগ সড়িয়ে দেয় সেই ব্যপার গুলো খুঁজে বের করুন। এবং সেই ব্যপার গুলো সনাক্ত করে সড়িয়ে দিন আপনার দৈনন্দিন কাজ থেকে। আপনার কাজের উপর অতিরিক্ত বোঝা হয়ে যে সমস্যা গুলো বিদ্যমান সেগুলোই আপনাকে বাধ্য করে আপনার মূল কাজ থেকে মনোযোগ সড়িয়ে নিতে।

৩. গুরুত্ব বুঝে কাজ করুনঃ

কাজের গুরুত্বের উপর নির্ভর করবে আপনি কোন কাজটি আগে করবেন কোনটা পড়ে। কাজের গুরুত্ব বোঝার চেষ্টা করুন। সব কাজ একত্রে করে ফেলার চেষ্টা করবেন না। এতে হিতের বিপরীতই হবে। আপনি কাজের গুরুত্ব বুঝে তালিকা করুন কোন কাজ আপনি আগে করবেন কোনটা পড়ে।

৪. প্রাত্যহিক একটি রুটিনঃ

প্রাত্যহিক একটি রুটিন তৈরী করুন। যা আপনি রোজ করেন তা আপনি রুটিন মাফিকই করুন। যেমন ঘুম থেকে ওঠা। আপনি যদি ভোরে ঘুম থেকে উঠেন তাহলে তাই করবেন রোজ। এতে আপনার শরীর ঠিক থাকবে। মন থাকবে ফুরফুরে। আপনার প্রাত্যহিক যে রুটিন তা আপনি অবশ্যই ভাঙ্গবেন না।

৫. শান্ত হয়ে কাজ করুনঃ

বস খুশী হবে বলে এক বসায় সব কাজ শেষ করে দেবেন? এতে আপনার উপর যে মানসিক চাপ পড়বে তা সামলাতে আপনি হিমসিম খাবেন। কাজেও আসবে না পূর্ণতা। উলটো বসের ঝাড়ি খেয়ে শেষ হতে পারে একটি কর্ম ব্যাস্ত দিন। তাই শান্ত হয়ে কাজ করুন। কাজের ফাঁকে ফাঁকে একটু ব্রেক নিন।

৬. একাধিক কাজ একবারে করবেন নাঃ

একসাথে একাধিক কাজের কথা চিন্তা করবেন না। যখন যে কাজটি করছেন ঠিক সে কাজ টি নিয়েই ভাববেন। হাতের কাজ শেষ হবে ফের অন্য কাজ।

৭. নিজের দক্ষতার বাইরে যাবেন নাঃ

আপনি জানেন আপনার শক্তি কি। আপনি জানেন কি আপনার দুর্বলতা। সেদিকে লক্ষ্য রেখে আপনি কাজ করবেন। এতে ধীরে আপনার কাজের দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে।    - See more at: http://www.bdtimes365.com/career/2016/05/21/125830#sthash.gx0dHt9Y.dpuf
আপনি কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে জীবনের যে কোন লক্ষ্য অর্জন করতে পারবেন। এটি একটি চিরন্তন সত্য। আপনি আপনার ব্যবসায়ে উন্নতি করতে পারবেন, চাকরী করলে সেখানে পাবেন সম্মান। কিন্তু অবশ্যই আপনি আপনার লিমিটেশনকে অতিক্রম করবেন না কখনই। নিজের আয়ত্তের বাইরে আপনি কোন কাজ করতে যাবেন না। আপনি যতটা না পরিশ্রমে কাজ করবেন তারচেয়ে বেশী বুদ্ধি দিয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন। এতে আপনার কাজের দক্ষতা আরো বাড়বে।

আজকে আমরা কথা বলবো কিভাবে অতিরিক্ত কাজের ইফোর্ট না দিয়েই আপনি হয়ে উঠবেন আরো দক্ষ।

১. একটু দূরে চলে যানঃ

আপনি যখন কঠিন কোন কাজের সম্মুখীন হন তখন আপনার অবচেতন মনেও আপনি তাই নিয়েই ভাবতে থাকেন। আপনার মস্তিষ্ক পায় না বিরাম। এমন অবস্থাই আপনার উচিত কাজ থেকে একটু নিজেকে দূরে সড়িয়ে ফেলা। এতে করে আপনি একটু রেষ্ট পাবেন। আপনি নতুন করে ভাববার সময় পাবেন। দেখবেন দুম করে মাথায় একটি সমাধান চলে এসেছে।

২. সমস্যা বুঝুনঃ

যা আপনাকে আপনার কাজ থেকে মনোযোগ সড়িয়ে দেয় সেই ব্যপার গুলো খুঁজে বের করুন। এবং সেই ব্যপার গুলো সনাক্ত করে সড়িয়ে দিন আপনার দৈনন্দিন কাজ থেকে। আপনার কাজের উপর অতিরিক্ত বোঝা হয়ে যে সমস্যা গুলো বিদ্যমান সেগুলোই আপনাকে বাধ্য করে আপনার মূল কাজ থেকে মনোযোগ সড়িয়ে নিতে।

৩. গুরুত্ব বুঝে কাজ করুনঃ

কাজের গুরুত্বের উপর নির্ভর করবে আপনি কোন কাজটি আগে করবেন কোনটা পড়ে। কাজের গুরুত্ব বোঝার চেষ্টা করুন। সব কাজ একত্রে করে ফেলার চেষ্টা করবেন না। এতে হিতের বিপরীতই হবে। আপনি কাজের গুরুত্ব বুঝে তালিকা করুন কোন কাজ আপনি আগে করবেন কোনটা পড়ে।

৪. প্রাত্যহিক একটি রুটিনঃ

প্রাত্যহিক একটি রুটিন তৈরী করুন। যা আপনি রোজ করেন তা আপনি রুটিন মাফিকই করুন। যেমন ঘুম থেকে ওঠা। আপনি যদি ভোরে ঘুম থেকে উঠেন তাহলে তাই করবেন রোজ। এতে আপনার শরীর ঠিক থাকবে। মন থাকবে ফুরফুরে। আপনার প্রাত্যহিক যে রুটিন তা আপনি অবশ্যই ভাঙ্গবেন না।

৫. শান্ত হয়ে কাজ করুনঃ

বস খুশী হবে বলে এক বসায় সব কাজ শেষ করে দেবেন? এতে আপনার উপর যে মানসিক চাপ পড়বে তা সামলাতে আপনি হিমসিম খাবেন। কাজেও আসবে না পূর্ণতা। উলটো বসের ঝাড়ি খেয়ে শেষ হতে পারে একটি কর্ম ব্যাস্ত দিন। তাই শান্ত হয়ে কাজ করুন। কাজের ফাঁকে ফাঁকে একটু ব্রেক নিন।

৬. একাধিক কাজ একবারে করবেন নাঃ

একসাথে একাধিক কাজের কথা চিন্তা করবেন না। যখন যে কাজটি করছেন ঠিক সে কাজ টি নিয়েই ভাববেন। হাতের কাজ শেষ হবে ফের অন্য কাজ।

৭. নিজের দক্ষতার বাইরে যাবেন নাঃ

আপনি জানেন আপনার শক্তি কি। আপনি জানেন কি আপনার দুর্বলতা। সেদিকে লক্ষ্য রেখে আপনি কাজ করবেন। এতে ধীরে আপনার কাজের দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে।    - See more at: http://www.bdtimes365.com/career/2016/05/21/125830#sthash.gx0dHt9Y.dpuf
আপনি কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে জীবনের যে কোন লক্ষ্য অর্জন করতে পারবেন। এটি একটি চিরন্তন সত্য। আপনি আপনার ব্যবসায়ে উন্নতি করতে পারবেন, চাকরী করলে সেখানে পাবেন সম্মান। কিন্তু অবশ্যই আপনি আপনার লিমিটেশনকে অতিক্রম করবেন না কখনই। নিজের আয়ত্তের বাইরে আপনি কোন কাজ করতে যাবেন না। আপনি যতটা না পরিশ্রমে কাজ করবেন তারচেয়ে বেশী বুদ্ধি দিয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন। এতে আপনার কাজের দক্ষতা আরো বাড়বে।

আজকে আমরা কথা বলবো কিভাবে অতিরিক্ত কাজের ইফোর্ট না দিয়েই আপনি হয়ে উঠবেন আরো দক্ষ।

১. একটু দূরে চলে যানঃ

আপনি যখন কঠিন কোন কাজের সম্মুখীন হন তখন আপনার অবচেতন মনেও আপনি তাই নিয়েই ভাবতে থাকেন। আপনার মস্তিষ্ক পায় না বিরাম। এমন অবস্থাই আপনার উচিত কাজ থেকে একটু নিজেকে দূরে সড়িয়ে ফেলা। এতে করে আপনি একটু রেষ্ট পাবেন। আপনি নতুন করে ভাববার সময় পাবেন। দেখবেন দুম করে মাথায় একটি সমাধান চলে এসেছে।

২. সমস্যা বুঝুনঃ

যা আপনাকে আপনার কাজ থেকে মনোযোগ সড়িয়ে দেয় সেই ব্যপার গুলো খুঁজে বের করুন। এবং সেই ব্যপার গুলো সনাক্ত করে সড়িয়ে দিন আপনার দৈনন্দিন কাজ থেকে। আপনার কাজের উপর অতিরিক্ত বোঝা হয়ে যে সমস্যা গুলো বিদ্যমান সেগুলোই আপনাকে বাধ্য করে আপনার মূল কাজ থেকে মনোযোগ সড়িয়ে নিতে।

৩. গুরুত্ব বুঝে কাজ করুনঃ

কাজের গুরুত্বের উপর নির্ভর করবে আপনি কোন কাজটি আগে করবেন কোনটা পড়ে। কাজের গুরুত্ব বোঝার চেষ্টা করুন। সব কাজ একত্রে করে ফেলার চেষ্টা করবেন না। এতে হিতের বিপরীতই হবে। আপনি কাজের গুরুত্ব বুঝে তালিকা করুন কোন কাজ আপনি আগে করবেন কোনটা পড়ে।

৪. প্রাত্যহিক একটি রুটিনঃ

প্রাত্যহিক একটি রুটিন তৈরী করুন। যা আপনি রোজ করেন তা আপনি রুটিন মাফিকই করুন। যেমন ঘুম থেকে ওঠা। আপনি যদি ভোরে ঘুম থেকে উঠেন তাহলে তাই করবেন রোজ। এতে আপনার শরীর ঠিক থাকবে। মন থাকবে ফুরফুরে। আপনার প্রাত্যহিক যে রুটিন তা আপনি অবশ্যই ভাঙ্গবেন না।

৫. শান্ত হয়ে কাজ করুনঃ

বস খুশী হবে বলে এক বসায় সব কাজ শেষ করে দেবেন? এতে আপনার উপর যে মানসিক চাপ পড়বে তা সামলাতে আপনি হিমসিম খাবেন। কাজেও আসবে না পূর্ণতা। উলটো বসের ঝাড়ি খেয়ে শেষ হতে পারে একটি কর্ম ব্যাস্ত দিন। তাই শান্ত হয়ে কাজ করুন। কাজের ফাঁকে ফাঁকে একটু ব্রেক নিন।

৬. একাধিক কাজ একবারে করবেন নাঃ

একসাথে একাধিক কাজের কথা চিন্তা করবেন না। যখন যে কাজটি করছেন ঠিক সে কাজ টি নিয়েই ভাববেন। হাতের কাজ শেষ হবে ফের অন্য কাজ।

৭. নিজের দক্ষতার বাইরে যাবেন নাঃ

আপনি জানেন আপনার শক্তি কি। আপনি জানেন কি আপনার দুর্বলতা। সেদিকে লক্ষ্য রেখে আপনি কাজ করবেন। এতে ধীরে আপনার কাজের দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে।    - See more at: http://www.bdtimes365.com/career/2016/05/21/125830#sthash.gx0dHt9Y.dpuf
আপনি কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে জীবনের যে কোন লক্ষ্য অর্জন করতে পারবেন। এটি একটি চিরন্তন সত্য। আপনি আপনার ব্যবসায়ে উন্নতি করতে পারবেন, চাকরী করলে সেখানে পাবেন সম্মান। কিন্তু অবশ্যই আপনি আপনার লিমিটেশনকে অতিক্রম করবেন না কখনই। নিজের আয়ত্তের বাইরে আপনি কোন কাজ করতে যাবেন না। আপনি যতটা না পরিশ্রমে কাজ করবেন তারচেয়ে বেশী বুদ্ধি দিয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন। এতে আপনার কাজের দক্ষতা আরো বাড়বে।

আজকে আমরা কথা বলবো কিভাবে অতিরিক্ত কাজের ইফোর্ট না দিয়েই আপনি হয়ে উঠবেন আরো দক্ষ।

১. একটু দূরে চলে যানঃ

আপনি যখন কঠিন কোন কাজের সম্মুখীন হন তখন আপনার অবচেতন মনেও আপনি তাই নিয়েই ভাবতে থাকেন। আপনার মস্তিষ্ক পায় না বিরাম। এমন অবস্থাই আপনার উচিত কাজ থেকে একটু নিজেকে দূরে সড়িয়ে ফেলা। এতে করে আপনি একটু রেষ্ট পাবেন। আপনি নতুন করে ভাববার সময় পাবেন। দেখবেন দুম করে মাথায় একটি সমাধান চলে এসেছে।

২. সমস্যা বুঝুনঃ

যা আপনাকে আপনার কাজ থেকে মনোযোগ সড়িয়ে দেয় সেই ব্যপার গুলো খুঁজে বের করুন। এবং সেই ব্যপার গুলো সনাক্ত করে সড়িয়ে দিন আপনার দৈনন্দিন কাজ থেকে। আপনার কাজের উপর অতিরিক্ত বোঝা হয়ে যে সমস্যা গুলো বিদ্যমান সেগুলোই আপনাকে বাধ্য করে আপনার মূল কাজ থেকে মনোযোগ সড়িয়ে নিতে।

৩. গুরুত্ব বুঝে কাজ করুনঃ

কাজের গুরুত্বের উপর নির্ভর করবে আপনি কোন কাজটি আগে করবেন কোনটা পড়ে। কাজের গুরুত্ব বোঝার চেষ্টা করুন। সব কাজ একত্রে করে ফেলার চেষ্টা করবেন না। এতে হিতের বিপরীতই হবে। আপনি কাজের গুরুত্ব বুঝে তালিকা করুন কোন কাজ আপনি আগে করবেন কোনটা পড়ে।

৪. প্রাত্যহিক একটি রুটিনঃ

প্রাত্যহিক একটি রুটিন তৈরী করুন। যা আপনি রোজ করেন তা আপনি রুটিন মাফিকই করুন। যেমন ঘুম থেকে ওঠা। আপনি যদি ভোরে ঘুম থেকে উঠেন তাহলে তাই করবেন রোজ। এতে আপনার শরীর ঠিক থাকবে। মন থাকবে ফুরফুরে। আপনার প্রাত্যহিক যে রুটিন তা আপনি অবশ্যই ভাঙ্গবেন না।

৫. শান্ত হয়ে কাজ করুনঃ

বস খুশী হবে বলে এক বসায় সব কাজ শেষ করে দেবেন? এতে আপনার উপর যে মানসিক চাপ পড়বে তা সামলাতে আপনি হিমসিম খাবেন। কাজেও আসবে না পূর্ণতা। উলটো বসের ঝাড়ি খেয়ে শেষ হতে পারে একটি কর্ম ব্যাস্ত দিন। তাই শান্ত হয়ে কাজ করুন। কাজের ফাঁকে ফাঁকে একটু ব্রেক নিন।

৬. একাধিক কাজ একবারে করবেন নাঃ

একসাথে একাধিক কাজের কথা চিন্তা করবেন না। যখন যে কাজটি করছেন ঠিক সে কাজ টি নিয়েই ভাববেন। হাতের কাজ শেষ হবে ফের অন্য কাজ।

৭. নিজের দক্ষতার বাইরে যাবেন নাঃ

আপনি জানেন আপনার শক্তি কি। আপনি জানেন কি আপনার দুর্বলতা। সেদিকে লক্ষ্য রেখে আপনি কাজ করবেন। এতে ধীরে আপনার কাজের দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে।    - See more at: http://www.bdtimes365.com/career/2016/05/21/125830#sthash.gx0dHt9Y.dpuf
আপনি কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে জীবনের যে কোন লক্ষ্য অর্জন করতে পারবেন। এটি একটি চিরন্তন সত্য। আপনি আপনার ব্যবসায়ে উন্নতি করতে পারবেন, চাকরী করলে সেখানে পাবেন সম্মান। কিন্তু অবশ্যই আপনি আপনার লিমিটেশনকে অতিক্রম করবেন না কখনই। নিজের আয়ত্তের বাইরে আপনি কোন কাজ করতে যাবেন না। আপনি যতটা না পরিশ্রমে কাজ করবেন তারচেয়ে বেশী বুদ্ধি দিয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন। এতে আপনার কাজের দক্ষতা আরো বাড়বে।

আজকে আমরা কথা বলবো কিভাবে অতিরিক্ত কাজের ইফোর্ট না দিয়েই আপনি হয়ে উঠবেন আরো দক্ষ।

১. একটু দূরে চলে যানঃ

আপনি যখন কঠিন কোন কাজের সম্মুখীন হন তখন আপনার অবচেতন মনেও আপনি তাই নিয়েই ভাবতে থাকেন। আপনার মস্তিষ্ক পায় না বিরাম। এমন অবস্থাই আপনার উচিত কাজ থেকে একটু নিজেকে দূরে সড়িয়ে ফেলা। এতে করে আপনি একটু রেষ্ট পাবেন। আপনি নতুন করে ভাববার সময় পাবেন। দেখবেন দুম করে মাথায় একটি সমাধান চলে এসেছে।

২. সমস্যা বুঝুনঃ

যা আপনাকে আপনার কাজ থেকে মনোযোগ সড়িয়ে দেয় সেই ব্যপার গুলো খুঁজে বের করুন। এবং সেই ব্যপার গুলো সনাক্ত করে সড়িয়ে দিন আপনার দৈনন্দিন কাজ থেকে। আপনার কাজের উপর অতিরিক্ত বোঝা হয়ে যে সমস্যা গুলো বিদ্যমান সেগুলোই আপনাকে বাধ্য করে আপনার মূল কাজ থেকে মনোযোগ সড়িয়ে নিতে।

৩. গুরুত্ব বুঝে কাজ করুনঃ

কাজের গুরুত্বের উপর নির্ভর করবে আপনি কোন কাজটি আগে করবেন কোনটা পড়ে। কাজের গুরুত্ব বোঝার চেষ্টা করুন। সব কাজ একত্রে করে ফেলার চেষ্টা করবেন না। এতে হিতের বিপরীতই হবে। আপনি কাজের গুরুত্ব বুঝে তালিকা করুন কোন কাজ আপনি আগে করবেন কোনটা পড়ে।

৪. প্রাত্যহিক একটি রুটিনঃ

প্রাত্যহিক একটি রুটিন তৈরী করুন। যা আপনি রোজ করেন তা আপনি রুটিন মাফিকই করুন। যেমন ঘুম থেকে ওঠা। আপনি যদি ভোরে ঘুম থেকে উঠেন তাহলে তাই করবেন রোজ। এতে আপনার শরীর ঠিক থাকবে। মন থাকবে ফুরফুরে। আপনার প্রাত্যহিক যে রুটিন তা আপনি অবশ্যই ভাঙ্গবেন না।

৫. শান্ত হয়ে কাজ করুনঃ

বস খুশী হবে বলে এক বসায় সব কাজ শেষ করে দেবেন? এতে আপনার উপর যে মানসিক চাপ পড়বে তা সামলাতে আপনি হিমসিম খাবেন। কাজেও আসবে না পূর্ণতা। উলটো বসের ঝাড়ি খেয়ে শেষ হতে পারে একটি কর্ম ব্যাস্ত দিন। তাই শান্ত হয়ে কাজ করুন। কাজের ফাঁকে ফাঁকে একটু ব্রেক নিন।

৬. একাধিক কাজ একবারে করবেন নাঃ

একসাথে একাধিক কাজের কথা চিন্তা করবেন না। যখন যে কাজটি করছেন ঠিক সে কাজ টি নিয়েই ভাববেন। হাতের কাজ শেষ হবে ফের অন্য কাজ।

৭. নিজের দক্ষতার বাইরে যাবেন নাঃ

আপনি জানেন আপনার শক্তি কি। আপনি জানেন কি আপনার দুর্বলতা। সেদিকে লক্ষ্য রেখে আপনি কাজ করবেন। এতে ধীরে আপনার কাজের দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে।    - See more at: http://www.bdtimes365.com/career/2016/05/21/125830#sthash.gx0dHt9Y.dpuf

No comments:

Post a Comment